-ভূ-প্রকৃতি অনুসারে বাংলাদেশকে ভাগ করা হয়েছে : ৩ ভাগে (টারশিয়ারি যুগের পাহাড়, প্লাইস্টোসিনকালের সোপান, সাম্প্রতিককালের প্লাবন সমভূমি)
– বাংলাদেশের সোপান অঞ্চল গঠিত : বরেন্দ্র, মধুপুর ও ভাওয়ালের গড়, কুমিল্লার লালমাই পাহাড় অঞ্চল
– বাংলাদেশের প্লাবন সমভূমি অঞ্চল : নদীবিধৌত বিস্তীর্ণ সমভূমি
– সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড অবস্থিত : বঙ্গোপসাগরে
– বাংলাদেশের অবস্থান : ক্রান্তীয় অঞ্চলে
– বাংলাদেশের কোন জেলা সমুদ্র সমতল থেকে সবচেয়ে উঁচু : দিনাজপুর (৩৭.৫ মিটার উঁচু)
– বাংলাদেশের পাহাড় শ্রেণির ভূমিরূপ : টারশিয়ারি যুগের
– টারশিয়ারি যুগের পাহাড় তৈরি : বেলে পাথর, কর্দম ও শিলা দিয়ে
– বাংলাদেশের পাহাড় সমূহ কয়ভাগে বিভক্ত : ২ ভাগে (দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড়সমূহ, উত্তর-উত্তর পূর্বাঞ্চলের পাহাড় সমূহ)
– শালবনের জন্য বিখ্যাত : ভাওয়াল ও মধুপুরের বনভূমি
– ময়মনসিংহ ও টাঙ্গাইল জেলার উঁচু ভূমিকে বলে : মধুপুরের গড়
– কোন জেলায় নিচু ভূমির পরিমান বেশি : কিশোরগঞ্জ
Related posts:
- নব্য প্রস্তর যুগ
- পৃথিবীর বাহ্যিক গঠন : পর্বত
- পৃথিবীর বাহ্যিক গঠন : মালভূমি
- পৃথিবীর বাহ্যিক গঠন : সমভূমি
- প্রাচীন প্রস্তর যুগ
- বায়ু প্রবাহ
- বায়ুপ্রবাহের প্রকারভেদ : সাময়িক বায়ু
- বারিমণ্ডল
- বাংলাদেশের খনিজ সম্পদ
- বিশ্বের বিখ্যাত সাগর
- বৃষ্টিপাতের শ্রেণিবিভাগ
- মহাসাগর
- সমুদ্র তলদেশের ভূমিরূপ
- সমুদ্রস্রোত (Sea Tide)
- হিমপ্রাচীর ও সামুদ্রিক দুর্যোগ