১৮০২ খ্রিস্টাব্দে ফরাসি বিজ্ঞানী গে-লুস্যাক নির্দিষ্ট ভরের যে কোন গ্যাসকে স্থির আয়তনে রেখে গ্যাসের তাপমাত্রা বৃদ্ধির সাথে চাপের বৃদ্ধি সম্পর্কীয় একটি সূত্র উদ্ভাবন করেন। গে-নুস্যাকের চাপের সূত্রটি নিম্নরূপ-
স্থির আয়তনে নির্দিষ্ট ভরের কোন গ্যাসের চাপ ঐ গ্যাসের কেলভিন তাপমাত্রার সমানুপাতিক।
সুতরাং নির্দিষ্ট ভরের কোন গ্যাসের আয়তন V, চাপ P এবং কেলভিন তাপমাত্রা T হলে চাপের সূত্র মতে,
P ~ T (যখন আয়তন V স্থির)
or, P = K × T; এখানে K হল আনুপাতিক ধ্রুবক।
or, P / T = K
আবার ঐ একই ভরের একই গ্যাসের আয়তন স্থির রেখে তাপমাত্রা পরিবর্তন করে T1, T2, T3….. Tn পর্যন্ত বাড়ালে, তখন গ্যাসটির চাপ যথাক্রমে P1, P2, P3….Pn পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়। অনুরূপভাবে আমরা পাই-
P1 / T1 = P2 / T2 = P3 / T3 =………..= Pn / Tn = K
এটিই গে-লুস্যাকের চাপের সূত্রের সমীকরণ।
পড়াশোনা সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে শত শত ভিডিও ক্লাস বিনামূল্যে করতে জয়েন করুন আমাদের Youtube চ্যানেলে-
ক্রাশ স্কুলের নোট গুলো পেতে চাইলে জয়েন করুন আমাদের ফেসবুক গ্রুপে-
Related posts:
- অ্যাভোগাড্রোর সূত্র
- কী প্রক্রিয়ায় গ্যাসের চাপের সৃষ্টি হয়
- গে-লুস্যাকের গ্যাস আয়তন সূত্র
- গ্যাসের অণুর গতিবেগ হিসাবকরণ
- গ্যাসের ক্রান্তি অবস্থা
- গ্যাসের গতিতত্ত্ব থেকে গ্যাসীয় সূত্র সমূহের উপপাদন
- গ্যাসের ঘনত্বের উপর চাপের প্রভাব
- গ্যাসের সূত্রসমূহ
- চার্লসের সূত্র
- ডালটনের আংশিক চাপ সূত্র
- পরম তাপমাত্রা স্কেল অনুসারে চার্লস সূত্র
- বয়েলের সূত্র
- বয়েলের সূত্র ও চার্লসের সূত্রের সমন্বয়
- বয়েলের সূত্র, চার্লসের সূত্র ও অ্যাভোগাড্রোর সূত্রের সমন্বয়
- বাস্তব গ্যাসের জন্য অ্যামাগা’র পরীক্ষা